Cartoon Animation

এই কোর্সটি থেকে যা শিখবেন

কার্টুন অ্যানিমেশনের বেসিক থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ নিয়মকানুন

অ্যাডোবি অ্যানিমেট (Adobe Animate) ব্যবহার করে অ্যানিমেশন তৈরি

Audacity Video ব্যবহার করে ব্লকিং, টাইমিং, স্পেসিংসহ বেসিক সাউন্ড ডিজাইনিং

বাংলার ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটিতে ব্যবহৃত ইমেইল এড্রেস দিয়ে রিকোয়েস্ট করুন

কোর্সটি যাদের জন্য

  • আঁকাআঁকি ও কনটেন্ট মেকিং-এ আগ্রহী যারা অবসর সময়ে স্কিল ডেভেলপ করতে চান
  • যারা অ্যানিমেশন শিখে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান
  • বিগিনার অ্যানিমেটর যারা নিজেকে ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে উত্তীর্ণ করে অ্যানিমেশনে ক্যারিয়ার গড়তে চান

কোর্স সম্পর্কে

যারা আঁকিবুঁকি করেন তাদের কাছে অ্যানিমেশন খুবই আকর্ষণীয় একটা বিষয়। কেমন হতো যদি আপনার আঁকা ছবিগুলোকে অ্যানিমেশন ব্যবহার করে প্রাণবন্ত করে তোলার কাজটা আপনি নিজেই জানতেন? কিন্তু অ্যানিমেশন তৈরির অনলাইন টিউটোরিয়ালগুলোর বেশিরভাগই ইংরেজিতে হওয়ায় অনেকেই শিখতে শুরু করেও হাল ছেড়ে দেয়।

অন্যদিকে অফলাইন কোর্সগুলো ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকেরই সাধ্যের বাইরে চলে যায়। আবার, ধাপে ধাপে না শেখানোর কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আমাদের অজানাই থেকে যায়। তাই, নতুন অ্যানিমেটরদের এসব সমস্যা দূর করতে টেন মিনিট স্কুল নিয়ে এসেছে ‘Cartoon Animation’ কোর্স।

এই কোর্সে কার্টুনিস্ট, অ্যানিমেটর ও ইউটিউবার অন্তিক মাহমুদ আপনাকে অ্যানিমেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ডাউনলোড করা থেকে শুরু করে নিজেই অ্যানিমেশন তৈরি পর্যন্ত প্রত্যেকটি ধাপ শেখাবেন। কোর্সটিতে জানতে পারবেন অ্যানিমেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের নাম, স্টোরিবোর্ড ও কনসেপ্ট আর্ট তৈরির প্রক্রিয়া, Adobe Animate ব্যবহার করে অ্যানিমেশন তৈরি করার নিয়ম, এবং সাউন্ড ডিজাইনের বেসিকস।

তাই এনরোল করুন “Cartoon Animation” কোর্সে এবং নিজেকে গড়ে তুলুন একজন কার্টুন অ্যানিমেটর হিসেবে।

Facebook Marketing

কোর্সটি করে যা শিখবেন

  • নিজের ব্যবসার বিক্রি বাড়ানোর কৌশল।
  • নিজের বিজনেসকে শক্তিশালী ব্র্যান্ড হিসেবে দাঁড় করানোর উপায়।
  • নতুন কাস্টমার আকর্ষণ করা ও পুরাতন কাস্টমার ধরে রাখার জন্য উপযুক্ত কন্টেন্ট বানানোর পদ্ধতি।
  • ফেসবুকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ফিচারের ব্যবহার, ফেসবুক পেজ ও ফেসবুক গ্রুপের অর্গানিক রিচ বাড়ানো, ফেসবুক বুস্টিং ও ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজারের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেয়া।
বাংলার ফ্রিল্যান্সার কমিউনিটিতে ব্যবহৃত ইমেইল এড্রেস দিয়ে রিকোয়েস্ট করুন

কোর্সটি সম্পর্কে

ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরের একটি বিশাল অংশ দখল করে রেখেছে ফেসবুক মার্কেটিং। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে। তাই আপনি যে ব্যবসাই করুন না কেন, নিশ্চিতভাবে ধরে নিতে পারেন, আপনার টার্গেট কাস্টমারের একটা বিরাট অংশ দিনের একটা উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সময় ফেসবুকে কাটায়। আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তা হন, তবে আপনার কাস্টমারদের সাথে কার্যকর যোগাযোগের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো ফেসবুক। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্র্যান্ডের অবস্থান শক্ত করতে সঠিক প্রোডাক্ট আর মূল্য নির্ধারণের পাশাপাশি আপনার জানা প্রয়োজন:

  • সঠিকভাবে ফেসবুকের অ্যালগরিদম-ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট কিভাবে বানাতে হয়?
  • কিভাবে অল্প পরিশ্রম ও স্বল্প সময়ে কনটেন্ট re-purposing করতে হয়?
  • কিভাবে ফেসবুকের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি তৈরি করতে হয়?
  • কী করে অর্গানিক রিচ বাড়াতে হয়?
  • কিভাবে ফেসবুকে অ্যাড রান করাতে হয়?
  • কিভাবে বুদ্ধিদীপ্তভাবে নিজের ব্র্যান্ডকে প্রতিযোগী ব্র্যান্ডের থেকে সুরক্ষিত রাখতে হয়?

আপনার অনলাইন ব্র্যান্ডের ফেসবুক উপস্থিতিকে সফল করার যাত্রায় আপনাকে সাহায্য করতেই টেন মিনিট স্কুলের “Facebook Marketing” কোর্স। কোর্সটি ডিজাইন করেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট আয়মান সাদিক এবং সাদমান সাদিক।

আজই এনরোল করুন এবং মাত্র ২৫ ঘণ্টায় হয়ে উঠুন ফেসবুক মার্কেটিং-এ এক্সপার্ট!

কোর্সটি কাদের জন্য?

  • যারা নিজেই নিজের ব্যবসার জন্য কনটেন্ট বানাতে চান।
  • যারা কনটেন্ট বানিয়ে ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় জানতে চান।
  • যারা অফিসের প্রয়োজনে ফেসবুক মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান।
  • যে সকল কনটেন্ট ক্রিয়েটর ফেসবুকে অডিয়েন্স তৈরি করতে চান কিংবা পারসোনাল ব্র্যান্ডিং করতে চান।
  • যারা টেন মিনিট স্কুলের ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট ক্রিয়েশন ও প্রমোশন স্ট্র্যাটেজি জানতে চান।

এই কোর্সটি অন্যান্য ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স থেকে কিভাবে আলাদা?

  • এই কোর্সের সকল উদাহরণ ও কেস স্টাডি দেয়া হয়েছে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যাতে আপনার জন্য এই কোর্সটি আরো সহজবোধ্য ও প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে।
  • এ কোর্সে ফেসবুক মার্কেটিংয়ের বিস্তারিত ছাড়াও দেখানো হয়েছে মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক ডিজাইন, মোবাইল ফটোগ্রাফি, মোবাইল ভিডিওগ্রাফি এবং মোবাইল দিয়ে বেসিক ভিডিও এডিটিংয়ের উপায়।
  • এই কোর্সের ইন্সট্রাকটররা নিজেদের ফেসবুক মার্কেটিং-এর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ইতোমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়াতে তুমুল জনপ্রিয় হয়েছেন, এবং সেই অভিজ্ঞতাই শেয়ার করবেন আপনার সাথে।
  • পোশাকের ব্র্যান্ড, অনলাইন শিক্ষকতা, স্টাইলিশ ব্র্যান্ডিং ও ক্রিয়েটিভ কাজের প্রচার ইত্যাদি রিয়েল লাইফ কেইস স্টাডির মাধ্যমে কার্যকরভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করার কৌশল জানতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্স (Freelance) শব্দটি Free এবং Lance দুটি শব্দের সমান্বয়ে তৈরি। ১৯০০ শতকের শুরু হতে এই শব্দটির প্রচার ও প্রসার বাড়তে থাকে।

ফ্রিল্যান্সার (Freelancer) হচ্ছে এমন একজন ব্যক্তি যিনি কোনো নির্দ্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে কোনো প্রকার চুক্তিবদ্ধ না হয়ে স্বাধীন ভাবে কাজ করে থাকে। এখানে তার কাজের কোনো নির্দ্দিষ্ট পারিশ্রমিক নাও থাকতে পারে, আবার ফুল টাইম বা পার্ট টাইম এ বিষযটি নির্দ্দিষ্ট নাও হতে পারে।

আরো সহজ ভাবে বললে, ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে মুক্ত বা স্বাধীনচেতা একজন- যিনি বি​ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে নিজ দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকেন।

যেমন: ​একজন রাইটার যিনি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য কিছু কন্টেন্ট লিখে থাকে। তেমনি একজন লোগো ডিজাইনার কিছুদিনের জন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হয়ে লোগো ডিজাইন করে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা

একজন ফ্রিল্যান্সার নিজেই তার পচ্ছন্দের কাজ বেছে নেয়, এক্ষেত্রে কেউ তাকে জোর করে কোনো কাজ চাপিয়ে দিতে পারে না।
আপনি কত পারিশ্রমিক মূল্যে কাজ করবেন এটা অনেক সময় আপনি নিজেই নির্ধারন করে থাকেন।
আপনি ফ্রিল্যান্সিং যেকোনো সময় শুরু করতে পারেন। এর জন্য খুব বেশী কোনো পূর্ব প্রস্তুতি দরকার পরেনা। শুধুমাত্র আপনি কোন একটি নির্দ্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ হলে ঐটা নিয়েই কাজ শুরু করতে পারবেন।
একজন ফ্রিল্যান্সার কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করবে এটি সে নিজেই নির্ধারন করতে সক্ষম। এক্ষেত্রে তার পূর্ণ ইচ্ছা স্বাধীনতা রয়েছে।
আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হলে আপনি নিজেই নিজের কাজের সময় নির্ধারন করবেন। এখানে কাজের সময় নির্ধারনে স্বাধীনতা রয়েছে।
এককথায়, একজন ফ্রিল্যান্সার নিজেই তার কাজের ছক অংকন করে এবং নিজেই সেটি পরিচালনা করে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং এর অসুবিধা

অনেক বেশী প্রতিযোগীতা করে টিকে থাকতে হয়। বর্তমানে কেউ ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাইলে তাকে অনেক বেশী প্রতিযোগীতার সম্মুখীন হতে হবে। কেননা, প্রতিনিয়ত ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
একজন ফ্রিল্যান্সার যেহেতু তার পচ্ছন্দমত কাজ বেছে নেয়, তাই তার কাছে সবসময় কাজ নাও থাকতে পারে।
বিভন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন ক্লায়েন্ট নিয়ে আপনাকে কাজ করতে হবে। তাই সকলকে সমান ভাবে সন্তুষ্ট রাখাটা একটু কঠিন হয়ে পরে, অনেক বেশী চ্যালেঞ্জিং।
প্রথম কাজ পেতে হয়ত আপনার অনেক বেশী সময় লাগতে পারে এবং আপনার কাজের রেটও তুলনামূলক কম হতে পারে।
কিছু ভালো ক্লায়েন্ট বেজ তৈরি করা সময় সাপেক্ষ কাজ, এক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে।

আসস্লামুআলাইকুম কমিউনিটি এাকটিভ সদস্যবৃন্দ

আসস্লামুআলাইকুম!
প্রথমে সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি আমাদের কমিউনিটি এাকটিভ থাকার জন্য। কমিউনিটি মেম্বাররা কে কি ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে চান তা আমাদের জানাতে ভোট দিন। কারোর কোন টিউটোরিয়াল লাগলেও বলতে পারেন। বিনামূল্যে সেগুলি আপনাদের মাঝে দেওয়া হবে।